This Blog Contain Interesting, Funny and Sexy Pictures, Hot Bangla Story and Videos. Just enjoy!

Bnagla Coda chodir Mojar Jokes

,
01.   বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, "এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। 

যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!" বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, "ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?" গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, "না!" বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, "ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?" আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, "না!" বাবু ১৫-তে নেমে এলো। উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, "বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?" এবার উত্তর এলো, "এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!"


02. চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে। মাদার সুপিরিয়র বললেন, ‘তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।’ সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’ লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, ‘আঙুল দিয়ে, মাদার।’ মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। ‘তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।’ প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল। এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, ‘কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?’ লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, ‘হাত দিয়ে, মাদার।’ যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল। এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, ‘ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?’ চতুর্থ নান বলল, ‘উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।’ 


    03. এক বিদেশি দুবাই বেড়াতে আসলো। দুবাই ঘুরে ঘুরে তার সারা শরীর বেশ ট্যান হয়ে গেল শুধুমাত্র তার ধোনটা সাদাই থেকে গেলো। সে চিন্তা করলো ধোনটাকেও ট্যান করা দরকার। তাই দুবাই বিচের পাশে গিয়ে সারা গায়ে বালি দিয়ে ঢেকে শুধুমাত্র দন্ডটা বের করে শুয়ে থাকলো ।

পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় এক মহিলা এই দৃশ্য দেখে উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করলো ।

মহিলা ( উচ্চস্বরে ) “হে আল্লাহ এই কি তোমার বিচার? ” এই কি তোমার ইনসাফ ?”

আশপাশের লোকজন ছুটে এলো । জিগ্ঙাসা করলো, ” কি ব্যাপার আপনার আবার কি হইলো ? “

মহিলা বলল :

ভাইরে যখন আমার বয়স ১০ তখন এই ধোন দেখে ভয় পাইছি

যখন আমার বয়স ২০ তখন এই ধোন দেখে উৎসুক হইছি

যখন আমার বয়স ৩০ তখন এই ধোন দিয়ে মজা পাইছি

যখন আমার বয়স ৪০ তখন এই ধোন পাওয়ার জন্য নানা ছলাকলা করছি

যখন আমার বয়স ৫০ তখন এই ধোন পাওয়ার জন্য পয়সা খরচ করছি

যখন আমার বয়স ৬০ তখন এই ধোন পাওয়ার জন্য প্রার্থনা করছি

যখন আমার বয়স ৭০ তখন এই ধোনের কথা ভুলেই গেছি

আর এই ৮০ বছর বয়সে এসে দেখছি এই মরুভুমিতে ধোন গজাচ্ছে , হে আল্লাহ এই দু:খ আমি কোথায় রাখি ……”

04.
একদা এক গ্রামে এক লোক ছিল, তার নাম ছিল নকুল। সে ছিল এক বিশাল ধোনেরঅধিকারী। সে অনেক খোঁজাখুঁজি করে তার মনের মতো এক মেয়ে বিয়ে করে আনলো। সে তার বউকে অত্যন্ত ভালোবাসতো। কিন্তু বাসর রাতে প্রথম দিনে ঘটল বিপত্তি। তার বউ ছিল কুমারী। তাই তার এহেন বড় ধোন নিতে গিয়ে প্রথম রাতেই রক্তারক্তি কান্ড ঘটে গেল। পরের এক সপ্তাহ সে বউয়ের কাছে যেতে পারেনি। তাই সে প্রতিজ্ঞা করেছিলযদি তার কোন কন্যা সন্তান হয়তাহলে তাকে কোন ছোট ধোনওয়ালা ছেলের কাছে বিবাহ দিবে। কিন্ত অনেক খোঁজাখুঁজির পরও ছোট ধোনওয়ালা ছেলে পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে এক শীতের সকালে তাদের পুকুরে একদল জেলে আসল মাছ ধরার জন্য। সাধারত গ্রামে জেলেরা পাতলা গামছা পরে পানিতে নামে মাছ ধরার জন্য। তাই তাদের সবকিছুই মোটামুটি দেখা যায়। তো সেখানে ছিল এক অল্প বয়সী সুন্দর জোয়ান ছেলে। একে তো কনকনে শীতের সকাল তার উপর ঠান্ডা পানিতে দাঁড়িয়ে আছে। এতে তার ছোটমিয়া একদম ছোট ও খাটো হয়ে ছিল। আর নকুল সেটা দেখে ইউরেকা ইউরেকা বলে চলে গেল। তার কিছুদিনের মধ্যেই মহা ধুমধামে সে উক্ত ছেলের সাথে তার মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিল। ছেলের নাম ছিল 'হরিয়া'। তারপর আসল সেই স্মরণীয় বাসর রাত। নকুল তাদের ঘরের টং (সিলিংয়ের) উপর উঠে দেখতে বসল। তার মেয়ে কোন কষ্ট পায় কিনা বা ছেলেটিকিভাবে তাকে সুখ দেয়। যদিও হরিয়ার ধোন ঠান্ডার কারণে ছোট ছিল। কিন্তুবাসরের আগে সেটা তার আসল রূপ ধরা পরেমানে সেটা নকুলের চেয়েও বড়। নকুল এটা দেখে ভয় পেল। মেয়ে একটু প্রথম প্রথম কষ্টও পেল কিন্তু সে সময় কিছু না বলে নকুল চলে গেল।
পরের দিন সে হরিয়াকে ডাকল এবং খুব রাগান্বিত হয়ে হরিয়ার ধোন এর মাঝখানে একটি লাল সুতা বেধেঁ দিল। বলল এর বেশি যেন তার মেয়েকে না লাগায়। তারপর আবার রাতে যথারীতি তারা কাজের জন্য গেল। এদিকে নকুল আবার আগেরজায়গায় একটা মোটা লাঠি নিয়ে বসে রইল। যদি হরিয়া তার কথা অমান্য করে পুরাটা ঢুকিয়ে দেয় এবং তার আদরের মেয়েকে কষ্ট দেয়তাহলে এক আঘাতে তার মাথা...
হরিয়া কাজ শুরু করল কিন্তু শ্বশুরের কথামত সে পুরাটা দেয়না। তখন মেয়ে জিজ্ঞাসা করে-
-কাল পুরা আজ আধা??
-মধ্যে আছে তোমার বাবার লাল সুতা বাঁধা।
-মারো গুতা ছিঁড়ো সুতা,
এমন বাবার গালে আমার একশ একটা জুতা।
তখন নকুল রাগ আর থামাতে না পেরে ওখান থেকেই বলে বসল-
-হরিয়ারে হরিয়া
দে পুরা ভরিয়া
এমন মাইয়া যাক আমার মরিয়া।

0 comments to “Bnagla Coda chodir Mojar Jokes”

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 

HoMe Of BanGLa ChOTi Copyright © 2011 | Template design by O Pregador | Powered by Blogger Templates