This Blog Contain Interesting, Funny and Sexy Pictures, Hot Bangla Story and Videos. Just enjoy!

চুল ঘাড় থেকে সামনের দিকে ঘোরানো

,
কিছু সুখ কিছু দুঃখ নিয়ে জীবন। আমার জীবনেও তার ব্যাতিক্রম ঘটেনি।
আমি ভাগ্যের চাকায় বিশ্বাসী। জানি একদিন চাকার নিচে থাকলে নিশ্চিত ভাবে একদিন উত্থান ঘটবেই।খালি দরকার ধৈর্য আর পরিশ্রমের।
আমার জীবন শুরু হয়েছিল চাকার নিচে থেকে। খুব ছোটবেলার স্মৃতি এখন ঝাপসা হয়ে এসেছে। কিন্তু তবু মনে পড়ে কলকাতার একটা ফ্ল্যাটে ছোটবেলায় বাবা মার অশান্তি, দৈনন্দিন চিৎকার আর ঝামেলা। আমার দিকে সামান্যতম নজর দেওয়ার সময়ও কারোর ছিল না। পড়ে জেনেছিলাম বাবা মার প্রেম করে বিয়ে হয়েছিল দুই বাড়ির অমতে। বিয়ের পর বাবা পুরো সংসারের দায়িত্ব নিয়ে উঠতে পারেননি। কোন ব্যাপারেই দুজনের মিল হয়নি। আমার যখন চার বছর বয়স মা আমাকে নিয়ে তারকেশ্বরে আমার মামার বাড়িতে চলে আসেন।
আমার মামার বাড়িতে দাদু ,দিদা আর আমার মামা মামিমা । বড় বাড়ি । প্রচুর গাছ, পাশে খেলার মাঠ, নতুন বন্ধু বান্ধব। মামা আমার মায়ের থেকে বয়সে বড় স্বভাবে জাঁদরেল কিন্তু আমাকে পুত্রবত স্নেহ করতেন। কিন্তু আমার কপালে সুখ ছিল না।ভাগ্যের বিড়ম্বনা তখন আরো অনেক বাকি। মামারবাড়িতে আসার বছর না ঘুরতেই আমার মা মারা যান।মায়ের কোলের উষ্ণতার পরশ ভাল করে বোঝার আগেই তার থেকে বঞ্চিত হলাম। হয়তো মামিমার কাছে কিছুটা হলেও সেই শূন্যস্থান পূরণ হত। কিন্তু সে বছরই মায়ের মৃত্যুর কয়েক মাসের মধ্যে আমার মামাতো বোন ঊর্মি জন্মাল। স্বাভাবিক ভাবেই বাড়ির নতুন অথিতির আগমনে সবাই তাকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আমার মায়ের স্মৃতি, আমার দুঃখ সব কিছুর মধ্যে ঢাকা পড়ে গেলো। সবার মধ্যে থেকেও আমি যেন কোথাও খুব একা একা বড় হতে লাগলাম। খুব অগোছালো ভাবে। মামা হয়ত কিছুটা বুঝেছিল। আমাকে কলকাতার নামি একটা মিশন স্কুলএ ভরতি করে দেওয়া হল। বাক্স প্যাটরা নিয়ে একদিন হস্টেল চলে গেলাম। আবার আমার একটা নতুন জীবন শুরু হল।
প্রথম প্রথম হস্টেলে খুব কষ্ট হত। কিন্তু আপন বলতে তখন পৃথিবীতে কেও ছিল না। কার কাছে কাঁদব? কার কাছে দুঃখ করবো? গ্রীষ্মের ছুটি বা পুজোর ছুটিতে বাড়ি আসতাম। কিন্তু বাড়ি এসেও খুব আদর পাওয়া হত না। মামারবাড়িতে দাদু , মামা ছিল প্রচণ্ড রকম রক্ষণশীল আর কড়া। বই মুখে গুজে বসে থাকতাম। ভাল লাগা বলতে ছিল একটা নোটবুকে আঁকিবুঁকি কাটা। নিজের যন্ত্রণাগুলকে পেনসিল দিয়ে ঘষে কাগজে আঁকা। তা ছাড়া যে যা বলত তাই শুনতাম। আস্তে আস্তে তখন বড় হচ্ছি। অনেক কিছু বুঝতে শিখেছি তখন। দেখেছি একদিন মামিমা শুধু ঘোমটা না দিয়ে দাদুকে চা দিতে গেছে বলে কি ভয়ানক রকম ঝার খেয়েছে। মামিমাকে তার বোনের কাছে দুঃখ করতে শুনেছি বিয়ের পর একদিনও সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার অনুমতি পায়নি। এসব দেখে শিক্ষা নিয়ে আমি তাই নিজে কখন কোন বায়না করিনি। যেটা বলেছে মুখ বুঝে শুনে নিয়েছি।
ক্লাস এইটে আমি আবিষ্কার করলাম আমার জীবনের উদ্যেশ্য। ছবি আঁকা। আমার স্কুলের ড্রয়িং স্যার নিজে উৎসাহ দিয়ে আমাকে বিভিন্ন কম্পিটিশানে পাঠালেন। প্রতি ক্ষেত্রে আমি স্কুলের মুখ উজ্বল করলাম। আমি তখন নিজে কিছুটা অদ্ভুত হয়ে গেছি। বন্ধুদের সাথে বেশি মিশতাম না। নিজের মধ্যে থাকতাম আর আঁকতাম। ড্রয়িং স্যার এর ঘরে গিয়ে প্রচুর ছবির বই নিয়ে আসতাম আর সেগুলো দেখে আঁকতাম নিজের খাতায়। আমার এখনও মনে আছে নভেম্বর মাসের একটা শীতের রাতে এরকম-ই একটা নিয়ে আসা বইয়ে আমি প্রথম একটা অদ্ভুত ন্যুড ছবি দেখি। এর আগেও আমি এসব ছবি এরকম বইয়ে দেখেছি। কিন্তু এই ছবিটার মধ্যে এমন কিছু একটা ছিল যা আমাকে পুরো অভিভূত করে দিয়েছিল। একজন মধ্য বয়স্কা বিদেশি মহিলার নগ্ন দেহ। মহিলা বিছানায় এক পাশ হয়ে শুয়ে আছে। চুলে মুখের একদিকটা কিছুটা ঢেকে বিছানা থেকে মেঝেতে এসে ঠেকেছে। মুখে একটা কষ্ট দিয়ে মাখা ম্লান হাসি। ভরাট দুটি স্তন যেন একটু নুইয়ে আছে। একটি পা অন্য পায়ের হাঁটুতে ভাজ হয়ে আটকে রেখে যৌন অঞ্চলকে সম্পূর্ণ উন্মুক্ত করেছে। যৌনাঙ্গ ঘন চুলে আবৃত। মোটা শিকল দিয়ে হাতের কব্জি আর গোড়ালি বাঁধা আছে বিছানার সাথে। হলুদ একটা আলো যেন ঠিকরে বেরচ্ছে সারা শরীর থেকে। আমি যথারীতি ছবিটা দেখে আঁকতে শুরু করলাম। কিছুক্ষণ পরেই সেই শীতের রাতে আমি দর দর করে ঘামতে আরম্ভ করলাম। জীবনে সেই আমার প্রথম এবং তীব্রতম যৌন অনুভূতি। ছবিটা আঁকা শেষ হতে আমার ভোর হয়ে গেল। আমার অবাক লাগল মুখটা দেখে। আমার মামিমার মুখটা কেটে যেন বসানো। খুব অদ্ভুত লাগল।
তারপর বেশ কিছুদিন আমি যৌনতা সম্বন্ধে আরো অনেক জ্ঞান আহরণ শুরু করলাম। দেখলাম আমার ক্লাসে আমিই সবচেয়ে মূর্খ হয়ে আছি। বন্ধুরা আমাকে মানুষ করার দায়িত্ব নিল। এবং খুব শিগগিরি সব জেনেও গেলাম। স্কুলের বাথরুম এ লুকিয়ে লুকিয়ে প্রচুর পানু বইয়ের ছবি দেখাও শুরু হয়ে গেল। কিন্তু এত কিছু দেখেও সেই রাতের অনুভতি কখনও আর পেলাম না। মনের মধ্যে একটা প্রশ্ন থেকে গেলো, ছবির মুখটা কেন ওরকম হল? হ্যাঁ এ কথা ঠিক যে আমার মামিমা অত্যন্ত সুন্দরী। মৃণ্ময়ী মা দুর্গার মত সুন্দর মুখ। প্রায় ৫’৭” এর মত লম্বা।কাঁচা সোনার মত গায়ের রঙ।মসৃণ মখমলের মত নিখুঁত ত্বক। কালো ঘন চুল নিখুঁত ভাবে সবসময় বাঁধা থাকে। চুলের বিনুনি কোমর ছাড়িয়ে প্রায় পাছা অবধি পৌঁছান। সুগভীর শান্ত দিঘির মত চোখ আর ভরাট গোলাপের পাপড়ির মত ঠোঁট। কিন্তু এত রক্ষণশীল বাড়ির গৃহিণী যিনি এবং যার স্থান আমার জীবনে এত সম্মানের তার যে অন্য কোন যৌনময় রূপ কিভাবে থাকতে পারে তার আমি ভেবে কুল পেলাম না।
সামনের লম্বা ছুটিতে বাড়ি গিয়ে আমি প্রথম মামিমাকে খুব ভাল করে লক্ষ্য করলাম। খেয়াল করলাম সারাদিন মামিমা খুব পরিপাটি হয়ে থাকলেও কিছু সময় বেশ একটু আলুথালু বেশে থাকেন। টিউব কলের শানে মামিমা যখন কাপড় কাচেন তখন শাড়িটা হাঁটু অবধি তোলা থাকে। একদিন জানলা দিয়ে পরদার ফাঁক দিয়ে খুব ভাল করে লক্ষ্য করলাম দৃশ্যটা । পায়ের পাতা থেকে হাঁটু অবধি পুরোটা যেন মোম দিয়ে তৈরি করা। এত ফরসা ,গ্লাম্যারাস, নিখুঁত শেপের পা বলিউডের নায়িকাদেরও হার মানাবে। আমি দেখলাম গায়ে যেন জ্বর আসছে। আমি বিছানা থেকে উঠে দরজা ছিটকানি বন্ধ আছে কিনা আরেকবার চেক করে এলাম । তারপর আবার পরদার ফাঁক দিয়ে চোখ রাখলাম। এবার আরও কিছু অপেক্ষা করছিল। কাঁচতে কাঁচতে মামিমা বোধ হয় খেয়াল করেননি তার আঁচল বুক থেকে কিছুটা নেমে গেছে। আমি মামিমার স্তনসন্ধি দেখতে পেলাম। সে যেন কোন রত্নরাশি পূর্ণ গুপ্ত স্থানে ঢোকার সুরঙ্গপথ। ব্লাউজ দিয়ে ঢাকা থাকলেও স্তন দুটো যে কত নিখুঁত শেপের এবং কতটা টকটকে ফরসা তা বুঝতে অসুবিধে হল না। আমি কল্পনা চক্ষুতে মামিমাকে আর নগ্ন করে দেখতে লাগলাম। আমি খেয়াল করলাম আমার হাত আমার প্যান্টের ভিতরে চলে গেছে। পিস্টন চলতে আরম্ভ করেছে। আমি সুখ খুঁজে নিয়েছি। আমি জীবনের সুখ খুঁজে পেয়েছি।
কালিদা এই তো জীবন!তিন চার বছর এভাবে কেটে গেলো। আমি ততদিনে স্টেট লেভেল এবং ন্যাশনাল লেভেলে ছবি এঁকে প্রচুর পুরস্কার পেয়েছি। প্রথম দিকে মামা আমার ছবি আঁকার এত বাতিক খুব পছন্দ করতেন না। ভাবতেন এতে পড়াশুনোর ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু তারপর একবার রাজ্যপালের হাত থেকে পুরস্কার নিলাম রাজভবনে, দর্শক আসনে মামা মামিমার উপস্থিতিতে। মনে আছে মামিমা একটা সবুজ তাঁতের শাড়ি পড়ে এসেছিল। অপরূপা দেখতে লাগছিলো। আমি মঞ্চে ওঠার আগে মামার পা ছোঁয়ার পর মামিমার পা ছুঁয়েছিলাম। আমার নিজের পুরস্কার। সেই সুকোমল পদ্মের মত পায়ের পাতার প্রতিটা বিন্দু আমার ততদিনে চেনা হয়ে গেছে। কারণ তার শরীরের শুধু সেটুকু ছোঁয়ার অধিকারই শুধু আমার ছিল। আর বাকিটুকু আমার রাতের কল্পনা। আমার মনে গুপ্ত ড্রয়ারগুলোতে অনেক ফ্যান্টাসি তাঁকে নিয়ে তৈরি করাই থাকত। বিভিন্ন রাতে বিভিন্ন ড্রয়ার টেনে খুলে শুধু সেই সুখ স্বপ্ন উপভোগ করতাম। একটা স্বপ্ন ছিল আমি বাথরুমের দরজায় একটা ক্ষুদ্র ফুটো খুঁজে পেয়েছি। বাড়িতে কেও নেই। শুধু মামিমা স্নান করছেন। আর আমি ফুটো দিয়ে তাঁকে দেখছি। মামিমা শুধু একটা সায়া পড়ে দাঁড়িয়ে স্নান করছেন আমার দিকে উলটো করে ফিরে। চুল ঘাড় থেকে সামনের দিকে ঘোরানো। ভেজা পিঠ পুরো উন্মুক্ত। বৃষ্টির পর যেভাবে জলবিন্দু জানলার কাঁচ বেয়ে নামে , ঠিক সেভাবে জলবিন্দুগুলো মামিমার পিঠ বেয়ে নামছে। এবং যেন তা স্বর্ণশরীর কে ঘষে ঘষে আর উজ্বল করে তুলছে। মাঝে মাঝে যখন সাবান মাখছেন তখন হাত আর বগলের ফাঁক থেকে স্তনের স্ফীত পার্শবর্তী অঞ্চল থেকে যেন আলো ঠিকরে বেরচ্ছে। ভেজা সায়ার মধ্যে থেকে পায়ের অবয়ব সুস্পষ্ট ভাবে বোঝা যাচ্ছে। এবং পাছার জায়গাটায় শাড়িটা পুরো ভিজে পাছার গায়ে লেপ্টে আছে। এরপর স্বপ্নে বাথরুমের দরজা খুলে যেত। আমি ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকতাম। এরপর খালি গায়ে হাফ প্যান্ট পড়া আমি নিজেকে মামিমার পিছনে চেপে ধরতাম। মামিমার ঘাড়ের কাছে চুলের মধ্যে নাক ডুবিয়ে সুঘ্রাণ নিতে নিতে দুদিকে বগলের মধ্যে আমার হাত ঢুকিয়ে দিতাম। সেখানে হাত বোলাতে বোলাতে আমি মামিমার পাছাতে নিজেকে আরো চেপে ধরতাম। আমার হাফ প্যান্ট ফুলে উঠত। আমি তা দিয়ে পাছাটা ঘষতে থাকতাম। স্বপ্নে এত অবধি এসে আমার যৌন রস নির্গত হয়ে যেত।
কিন্তু যাই হোক রাজ্যপালের থেকে পুরস্কার পাওয়ার পর আর তারপর একবার খবরের কাগজে ভিতরের পাতায় ছবি বেরনোর পর মামা আমার ছবি আঁকার ইচ্ছের আর বিরুদ্ধে গেলেন না। বরং হায়ার সেকেন্ডারি পাস করার পর আমাকে আর্ট কলেজে পড়ার অনুমতি দিলেন।

1 comments:


  1. মায়ের বান্ধবী কে মেলায় নিয়ে গিয়ে পটিয়ে চোদা.

    মা আমার খেলার সাথি.

    সিনেমা হলে বখাটে ছেলেরা ধর্ষণ করল .

    চাচাজি ও পারুলের সাথে আমার যৌন বিলাস.

    আমার যৌন জীবন- সিঙ্গাপুর ভ্রমণ.

    মাকে চুদার গল্প.

    কি রে দুধ খাবি.

    বাংলা চটি গল্প কাকীমা, বাংলা পারিবারিক সেক্স গল্প.

    পরিবারের সবার সাথে চোদাচুদির গল্প.

    বলিউড এর নায়কাদের লেংটা লেংটা ছবি.

    গ্রামের মেয়েদের ফোন নাম্বার.

    ভার্সিটি পড়ুয়া সুন্দরী মেয়েকে.

    ভাবীদের লেংটা ছবি 2016.

    বাস্তব জীবনের চুদাচুদির গল্প .

    যুবতি মাকে চুদে লুচ্চা ছেলে .

    পারুল ভাবী'র চোদন কাহিণী .

    আমার মায়ের ফুলশয্যা .

    মা খালা ভাবিদের রসের রসের চুদাচুদির গল্প .

    আহ চুদতে চুদতে যায় বেলা.

    মামির দুধের গুদাম .

    Desi actress porn video

    Aunty Fuck XX

    কাজের ছেলের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলল গৃহবধু .

    পাশের বাসার আন্টি চুদল আমায় .

    বউ এর সেক্সি বড় দুধ ওয়ালা বান্ধবি .

    উত্তরমুছুন

 

HoMe Of BanGLa ChOTi Copyright © 2011 | Template design by O Pregador | Powered by Blogger Templates